(যমালয়ে বিচার সভা)
( চিত্রগুপ্ত মহারাজ যমরাজের রায় লিপিবদ্ধ করার কাজে নিয়োজিত, আর বিচিত্রগুপ্ত পাপ- পুন্যের হিসেবের কাজে নিয়োজিত
(মঞ্চে প্রবেশ করে যারযার আসনে বসবেন চিত্রগুপ্ত ও বিচিত্রগুপ্ত)
নেপথ্যেঃ সাবধান, সাবধান, এখনই মহামান্য যমরাজ সিংহাসন গ্রহন করবেন,
(যমরাজ প্রবেশ করবেন)
চিত্রগুপ্ত ও বিচিত্রগুপ্তঃ প্রনাম মহারাজ
যমরাজঃ সু-স্বাগতম, সু-স্বাগতম, কেমন আছো চিত্রগুপ্ত,
চিত্রগুপ্তঃ যেমন আশীর্বাদ করেছেন মহারাজ,
যমরাজঃ চিত্রগুপ্ত
চিত্রগুপ্তঃ আজ্ঞে মহারাজ,
যমরাজঃ ভগবান বিষ্ণু কি কোন আদেশ করেছেন ?
চিত্রগুপ্তঃ না মহারাজ, তবে আসতে কতক্ষন, সিগ্রই আসবে মনে হচ্ছে,
(মঞ্চে বিষ্ণুদূত এর প্রবেশ)
বিষ্ণুদূতঃ মহারাজের জয় হোক, ভগবান বিষ্ণুর বার্তা নিয়ে এসেছি,
যমরাজঃ আসো আসো, দেখি কি আদেশ এসেছে,(বার্তাটি পড়ে) চিত্রগুপ্ত কাজ এসে গেছে, পৃথিবী থেকে আত্মা আনতে হবে,
চিত্রগুপ্তঃ বলেছিলামনা মহারাজ বার্তা আসতে কতক্ষণ, ঠিক এসে গেল, এখন দূতকে তলব
করছি মহারাজ,
যমরাজঃ হ্যাঁ তাড়াতাড়ি আসতে বলো সময় বেশি নেই যে,
(যমদূত এর প্রবেশ)
যমদূতঃ মহারাজের জয় হোক,আদেশ করুন মহারাজ,
যমরাজঃ এই কাগজটিতে ঠিকানা লেখা আছে, যাও পৃথিবী থেকে আত্মা নিয়ে এসো,
যমদূতঃ যথা আদেশ মহারাজ, (প্রস্থান)
যমরাজঃ কি হে বিচিত্রগুপ্ত, আজ সকাল থেকে দেখছি তোমার মুখে কোন কথা নেই, এতো মুখ গুমরা করে বসে আছো কেন ?
বিচিত্রগুপ্তঃ শরীরটা, একটু খারাপ লাগছে মহারাজ, কেমন দুর্বল লাগছে, ভাবছিলাম যদি অনুমতি দেন, তাহলে স্বর্গে গিয়ে একটু ঘুরে আসতাম,নন্দন কাননের আম পেকেছে,
যমরাজঃ তোমার আম খাবার ইচ্ছে হচ্ছে? কিন্তু তোমাকেতো স্বর্গে যাবার অনুমতি দেয়া যাবেনা,
বিচিত্রগুপ্তঃ আজ্ঞে কেন মহারাজ?
যমরাজঃ স্বর্গে তারাই যায়, যারা সৎ কর্ম করে ফলাধিকারি হয়,আমার কাছ থেকে পাস নাম্বার না পেলে কেউই যেতে পারবেনা,
বিচিত্রগুপ্তঃ আমি কি সৎ কর্ম করছিনা মহারাজ?
যমরাজঃ এখনও তোমার বিচার হয়নি, কেউই বিচারের বাহীরে নয়,
বিচিত্রগুপ্তঃ আপনি ইচ্ছে করলে আমাকে পাস করাতে পারেন, এর আমি সর্গ ঘুরে আসতাম,
যমরাজঃ চুপ করো বিচিত্রগুপ্ত, আমাকে ঘুষ দেয়া হচ্ছে !! এটা তুমি পৃথিবী পেয়েছ !!!
বিচিত্রগুপ্তঃ আজ্ঞে ক্ষমা করবেন মহারাজ, আমার ভুল হয়ে গেছে,
(যমদূত এর আত্মা নিয়ে প্রবেশ)
>>>>>>>>>চলবে>>যমালয়
চিত্রগুপ্ত ও বিচিত্রগুপ্তঃ প্রনাম মহারাজ
যমরাজঃ সু-স্বাগতম, সু-স্বাগতম, কেমন আছো চিত্রগুপ্ত,
চিত্রগুপ্তঃ যেমন আশীর্বাদ করেছেন মহারাজ,
যমরাজঃ চিত্রগুপ্ত
চিত্রগুপ্তঃ আজ্ঞে মহারাজ,
যমরাজঃ ভগবান বিষ্ণু কি কোন আদেশ করেছেন ?
চিত্রগুপ্তঃ না মহারাজ, তবে আসতে কতক্ষন, সিগ্রই আসবে মনে হচ্ছে,
(মঞ্চে বিষ্ণুদূত এর প্রবেশ)
বিষ্ণুদূতঃ মহারাজের জয় হোক, ভগবান বিষ্ণুর বার্তা নিয়ে এসেছি,
যমরাজঃ আসো আসো, দেখি কি আদেশ এসেছে,(বার্তাটি পড়ে) চিত্রগুপ্ত কাজ এসে গেছে, পৃথিবী থেকে আত্মা আনতে হবে,
চিত্রগুপ্তঃ বলেছিলামনা মহারাজ বার্তা আসতে কতক্ষণ, ঠিক এসে গেল, এখন দূতকে তলব
করছি মহারাজ,
যমরাজঃ হ্যাঁ তাড়াতাড়ি আসতে বলো সময় বেশি নেই যে,
(যমদূত এর প্রবেশ)
যমদূতঃ মহারাজের জয় হোক,আদেশ করুন মহারাজ,
যমরাজঃ এই কাগজটিতে ঠিকানা লেখা আছে, যাও পৃথিবী থেকে আত্মা নিয়ে এসো,
যমদূতঃ যথা আদেশ মহারাজ, (প্রস্থান)
যমরাজঃ কি হে বিচিত্রগুপ্ত, আজ সকাল থেকে দেখছি তোমার মুখে কোন কথা নেই, এতো মুখ গুমরা করে বসে আছো কেন ?
বিচিত্রগুপ্তঃ শরীরটা, একটু খারাপ লাগছে মহারাজ, কেমন দুর্বল লাগছে, ভাবছিলাম যদি অনুমতি দেন, তাহলে স্বর্গে গিয়ে একটু ঘুরে আসতাম,নন্দন কাননের আম পেকেছে,
যমরাজঃ তোমার আম খাবার ইচ্ছে হচ্ছে? কিন্তু তোমাকেতো স্বর্গে যাবার অনুমতি দেয়া যাবেনা,
বিচিত্রগুপ্তঃ আজ্ঞে কেন মহারাজ?
যমরাজঃ স্বর্গে তারাই যায়, যারা সৎ কর্ম করে ফলাধিকারি হয়,আমার কাছ থেকে পাস নাম্বার না পেলে কেউই যেতে পারবেনা,
বিচিত্রগুপ্তঃ আমি কি সৎ কর্ম করছিনা মহারাজ?
যমরাজঃ এখনও তোমার বিচার হয়নি, কেউই বিচারের বাহীরে নয়,
বিচিত্রগুপ্তঃ আপনি ইচ্ছে করলে আমাকে পাস করাতে পারেন, এর আমি সর্গ ঘুরে আসতাম,
যমরাজঃ চুপ করো বিচিত্রগুপ্ত, আমাকে ঘুষ দেয়া হচ্ছে !! এটা তুমি পৃথিবী পেয়েছ !!!
বিচিত্রগুপ্তঃ আজ্ঞে ক্ষমা করবেন মহারাজ, আমার ভুল হয়ে গেছে,
(যমদূত এর আত্মা নিয়ে প্রবেশ)
>>>>>>>>>চলবে>>যমালয়
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন